জজ-ম্যাজিষ্ট্রেট
যদি আপনি জুডিশিয়াল **ম্যাজিস্ট্রেট** হতে চান তবে অবশ্যই আপনার এলএলবি অনার্স (চার বছর মেয়াদি) সম্পন্ন করতে হবে। এরপর সহকারী জজ নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
সহকারী জজ/জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিয়োগের জন্য ৩টি ধাপে প্রার্থীকে উত্তীর্ণ হতে হবে—প্রিলিমিনারি, লিখিত ও ভাইভা।
অপরদিকে এক্সিকিউটিভ **ম্যাজিস্ট্রেট**হতে হলে আপনাকে বিসিএস দিতে হবে। সে ক্ষেত্রে আপনি যেকোন বিষয় (মৃত্তিকা বিজ্ঞান, ভুগোল, ইতিহাস) নিয়ে স্নাতক সম্মান পাস করলেও চলবে।
জজ-ম্যাজিস্ট্রেট খুব মর্যাদা পূর্ণ পদবি। তাই জজ ম্যাজিস্ট্রেট হওয়ার লক্ষ্য অনেকেরই থাকে। বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিসে প্রবেশের পদ অর্থাৎ সহকারী জজ/জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট পদে নিয়োগের লক্ষ্যে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশন সচিবালয়। সহকারী জজ বা জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হওয়ার পর যাঁর পোস্টিং দেওয়ানি আদালতে হয়, তাঁর পদবি হয় ‘সহকারী জজ’। আর যাঁর পোস্টিং হয় ফৌজাদারি আদালতে, তাঁর পদবি হয় ‘জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট’।
কোন আসামীকে পুলিশ ধরে আনলে প্রথমে তাদেরকে জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটদের সামনে উপস্থাপন করেন । এরপর আসামীর রিমান্ড, ফৌজদারী কার্যবিধির ১৬৪ ধারার জবানবন্দী প্রদান, নারী ও শিশু মামলায় ভিকটিমের জবানবন্দী গ্রহণ, ভিকটিমকে জিম্মা প্রদান সহ অন্যান্য কাজ বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেটগণ করে থাকেন।
ম্যাজিস্ট্রেট
ম্যাজিস্ট্রেট হচ্ছেন আইন প্রয়োগ ও বিচারিক দায়িত্বপালনকারী একজন উচ্চপদস্থ রাষ্ট্রীয় কর্মচারী। ২০০৭ সালের ১লা নভেম্বর বিচার বিভাগ পৃথকীকরণের পর বাংলাদেশে বর্তমানে ফৌজদারী কার্যবিধি,১৮৯৮ মোতাবেক বাংলাদেশে এক্সিকিউটিভ এবং জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নামে দুই ধরনের ম্যাজিস্ট্রেট রয়েছে।
Magistrate শব্দটি ল্যাটিন Magistratus শব্দ থেকে এসেছে যার মানে Administrator বা শাসক।
ফৌজদারি কার্যবিধির (২০০৭ সালে সংশোধিত) ৪ক ধারা অনুযায়ী ম্যাজিস্ট্রেট বলতে জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটকে বোঝাবে। এর পাশাপাশি ফৌজদারী কার্যবিধির ১০ ধারায় এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট বা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এর বিষয়টি বর্ণিত রয়েছে।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট
বিসিএসের মাধ্যমে যারা প্রশাসন ক্যাডারে যোগদান করেন তাদের পদ হলো সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারে যারা নিয়োগ পান, তারা সহকারী কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের আওতায় এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তাদেরকে তখন বলা হয় “এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট'স ম্যাজিস্ট্রেট”।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ক্ষমতা
একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সর্বোচ্চ ২ বছরের কারাদণ্ড যোগ্য অপরাধের বিচার করতে পারেন। যেহেতু জেলা প্রশাসক একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তিনিও ২ বছরের বেশি কারাদণ্ড দিতে পারেন না। এই বিচারের শর্ত হল উক্ত অপরাধমূলক কাজ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে সংঘটিত বা উদঘাটিত হতে হবে এবং অভিযুক্ত কর্তৃক তার কৃত অপরাধ লিখিতভাবে স্বীকার করতে হবে। তা না হলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাকে কোনো দণ্ড দিতে পারবেন না। (ধারা-৬, মোবাইল কোর্ট আইন, ২০০৯)।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের মূল কাজ হল লাইসেন্স প্রদান, লাইসেন্স বাতিলকরণ, প্রসিকিউশন অনুমোদন বা প্রত্যাহারকরণ ইত্যাদি যেসব কাজের প্রকৃতি প্রশাসনিক ধরনের সেগুলো সম্পাদন করা।
জেলা ও দায়রা জজ
জেলা ও দায়রা জজ যখন ফৌজদারি এখতিয়ার প্রয়োগ করেন তখন তিনি দায়রা জজ এবং যখন দেওয়ানি এখতিয়ার প্রয়োগ করেন তখন তিনি জেলা জজ হিসেবে অভিহিত হন।
জেলা ও দায়রা জজ বাংলাদেশের জেলার প্রধান বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা। তিনি একাধারে জজ কোর্টের অধিকর্তা, জেলার বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের প্রধান, জেলার দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালতের কর্ণধার, জেলার বিচার বিভাগের প্রধান এবং জাস্টিস অব পিস বা শান্তি রক্ষাকারী বিচারপতি।
ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স অনুসারে জেলা ও দায়রা জজের পদমর্যাদা সরকারের সচিবের সমান। জেলা ও দায়রা জজ পদে ৫ বছরের বেশি সময় ধরে দায়িত্বরত থাকলে তিনি সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ হন এবং তখন তার পদমর্যাদা সিনিয়র সচিবের সমান। ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স অনুসারে সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজের পদমর্যাদা সিনিয়র সচিবের সমান।
জেলা ও দায়রা জজ নিয়োগ পদ্ধতি
জেলা ও দায়রা জজ বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিসের প্রথম গ্রেডের কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে নিয়োগ দেওয়া হয়। বাংলাদেশের সংবিধানের ১১৫ ও ১৩৩ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি জেলা ও দায়রা জজ নিয়োগ দিয়ে থাকেন। আইন মন্ত্রণালয় সুপ্রীম কোর্টের সাথে পরামর্শক্রমে জেলা ও দায়রা জজদের পদায়ন ও বদলি করে থাকে।
জজ-ম্যাজিষ্ট্রেট হওয়ার নিয়ম ও বেতন, সুবিধা!
সহকারী জজ পদে আবেদনের যোগ্যতা
কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন বিষয়ে চার বছর মেয়াদি স্নাতক (সম্মান) অথবা আইন বিষয়ে স্নাতক অথবা কোনো স্বীকৃত বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন বিষয়ে তিন বছর মেয়াদি স্নাতকসহ স্নাতকোত্তরf ডিগ্রি থাকতে হবে।
স্নাতক ও স্নাতকোত্তর স্তরে কমপক্ষে দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএ থাকতে হবে। আইন বিষয়ে স্নাতক অথবা স্নাতক (সম্মান) অথবা স্নাতকোত্তর পরীক্ষায় অংশ নেওয়া প্রার্থীরাও আবেদন করতে পারবেন। তবে পরীক্ষা আবেদনপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখের আগে শেষ হতে হবে।
সহকারী জজ পদে আবেদনের নিয়ম
আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীদের বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। এই ওয়েবসাইটে (http://www.bjsc.gov.bd/) প্রবেশ করে কমিশনের নির্ধারিত বিজেএসসি ফরম পূরণ করে অনলাইন নিবন্ধন কার্যক্রম শেষ করতে হবে এবং আবেদন ফি জমা দিতে হবে।
পরীক্ষা পদ্ধতি
প্রাথমিক পরীক্ষা -প্রিলিমিনারি পরীক্ষা এ পরীক্ষায় মোট ১০০টি এমসিকিউ থাকবে। প্রাথমিক পরীক্ষায় ন্যূনতম পাস নম্বর ৫০।
লিখিত পরীক্ষা-বিজেএস পরীক্ষায় ১০০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। গড়ে ৫০ শতাংশ নম্বর পেলে একজন পরীক্ষার্থী লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন বলে বিবেচিত হবেন।
মৌখিক পরীক্ষা- ১০০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষায় পাস নম্বর ৫০।
সহকারী জজ হতে চাইলে
যদি আপডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হতে চান তবে অবশ্যই আপনার এলএলবি অনার্স (চার বছর মেয়াদি) সম্পন্ন করতে হবে। এরপর সহকারী জজ নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। সহকারী জজ/জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিয়োগের জন্য ৩টি ধাপে প্রার্থীকে উত্তীর্ণ হতে হবে—প্রিলিমিনারি, লিখিত ও ভাইভা। যার বেতন স্কেল শুরুতে ৬ষ্ঠ গ্রেড ব্যাসিক ৩৫,৫০০ টাকা (জাতীয় বেতনস্কেল, ২০১৫ এর ৬ষ্ঠ গ্রেড: ৩৫৫০০-৬৭০১০)।
অপরদিকে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হতে হলে আপনাকে বিসিএস দিতে হবে। সে ক্ষেত্রে আপনি যেকোন বিষয় (মৃত্তিকা বিজ্ঞান, ভুগোল, ইতিহাস) নিয়ে স্নাতক সম্মান পাস করলেও চলবে। বাকি নিয়ম নিচের লিংকে দিয়েছি।
👨💼 বিসিএস ক্যাডার
হওয়ার নিয়মাবলী কী❓ 👉
ম্যাজিস্ট্রেটদের সুযোগ সুবিধা:
জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট:
জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের বেতন স্কেল শুরুতে ৬ষ্ঠ গ্রেড (বেসিক ৩০,৯৩৫ টাকা)। আর যিনি বিসিএসের মাধ্যমে সহকারী কমিশনার হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত হন, তার বেতন স্কেল শুরুতে ৯ম গ্রেড (বেসিক ২২,০০০ টাকা)। উভয়ই প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড অফিসার। সহকারী কমিশনারগণ প্রমোশন পেতে পেতে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (UNO), জেলা প্রশাসক (DC) হন। ডিসি এবং ইউএনও গণও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। একটি জেলার মুখ্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে বলা হয় জেলা প্রশাসক। জেলা প্রশাসক পদোন্নতি পেয়ে বিভাগীয় কমিশনার, মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব, অতিরিক্ত সচিব, সচিব ইত্যাদি পদ অর্জন করেন।
সহকারী জজ সুযোগ সুবিধা
সুযোগ-সুবিধাবাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশন সচিবালয় সূত্রে জানা যায়, সহকারী জজ থেকে বদলি হিসেবে জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে চাকরির সুযোগও রয়েছে।
জ্যেষ্ঠতা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে পদোন্নতি পেয়ে সিনিয়র সহকারী জজ/ সিনিয়র সহকারী জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, যুগ্ম জেলা জজ/ অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ/ চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এবং জেলা ও দায়রা জজ হওয়ার সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়া প্রেষণে আইন মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট ও অন্যান্য মন্ত্রণালয় বা বিভাগের অধীন বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে পদ মর্যাদা অনুযায়ী পদায়নের সুযোগ রয়েছে।
একজন সহকারী জজ বা জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কেমন সুযোগ-সুবিধা পান? বাংলাদেশের যেকোনো সরকারি চাকরির সর্বোচ্চ বেতন স্কেলে চাকরিতে যোগদান করবে। বেসিক বেতন পাবে ৩০৯৩৫ টাকা। এই চাকরিতে যোগদানের আগে যদি তাঁর আইনজীবী হিসেবে বার কাউন্সিলের সনদ থাকে, তাহলে সহকারী জজ বা জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে যোগদানের সঙ্গে সঙ্গে অতিরিক্তি একটা ইনক্রিমেন্ট পাবেন।
তখন বেসিক বেতন স্কেল হবে ৩২৪৯০ টাকা।
এ ছাড়া অন্যান্য আর্থিক সুবিধাসহ বিচারিকভাতা হিসেবে মাসিক ৫০০০ টাকা পাবেন। একজন সহকারী জজ বা জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সর্বসাকল্যে মাসে ৫২০০০ টাকার বেশি বেতন পাবেন। এ ছাড়া দেশে ও বিদেশে প্রশিক্ষণ ও উচ্চশিক্ষার সুযোগ রয়েছে।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট:
যোগদানের দুই তিন বছর পরেই এসি (ল্যান্ড) হিসেবে পোস্টিং পাবেন। ইউএনও হিসেবে বাড়ী ও গাড়ীর সুবিধা পাবেন। উপজেলা ও জেলায় আপনাকে অনেকেই চিনবে। সচিবালয়ে পোস্টিং হলে সরকারের পাঁচটি সচিবালয়ে (বাংলাদেশ সচিবালয়, পাবলিক সার্ভিস কমিশন সচিবালয়, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়, জাতীয় সংসদ সচিবালয়, মন্ত্রিপরিষদ সচিবালয়) সহকারী সচিব হিসেবে যোগদান করবেন। দেশের বাইরে বিভিন্ন দূতাবাসেও পদায়ন হতে পারে।
ম্যাজিস্ট্রেট, এসি (ল্যান্ড), ইউএনও, ডিসি, বিভাগীয় কমিশনার হিসেবে কাজ করার সুযোগ পাবেন।
এই ক্যাডারের সবচেইয়ে বড় আকর্ষন হলো বৈচিত্রময়তা। অন্য ক্যাডাররা যেখানে নিজের কাজটা নিয়েই থাকবে সেখানে চাকরিজীবনে আপনি অনেক প্রতিষ্ঠানে কাজ করার সুযোগ পাবেন। মন্ত্রনালয়, সরকারের সকল অধিদপ্তর, পরিদপ্তর, বোর্ড, ইন্সটিটিউট, কর্পোরেশনগুলোতে পোস্টিং পাবেন। অর্থাৎ জুতা সেলাই থেকে চন্ডীপাঠ আপনার বিচরণক্ষেত্র।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট
সর্বোচ্চ ২ বছরের কারাদণ্ড যোগ্য অপরাধের বিচার করতে পারেন। এই বিচারের শর্ত হল উক্ত অপরাধমূলক কাজ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে সংঘটিত বা উদঘাটিত হতে হবে + অভিযুক্ত কর্তৃক তার কৃত অপরাধ লিখিতভাবে স্বীকার করতে হবে।যিনি বিসিএসের মাধ্যমে সহকারী কমিশনার (প্রশাসন) হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত হন, তার বেতন স্কেল শুরুতে ৯ম গ্রেড (ব্যাসিক ২২,০০০ টাকা)।
বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরের রমনায় সুপ্রীম কোর্ট অবস্থিত। এটা সচরাচর হাইকোর্ট নামে পরিচিত।
হাইকোর্ট বিভাগ বা উচ্চ আদালত বিভাগ হল বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রীম কোর্টের নিম্ন বিভাগ (উচ্চ বিভাগ হল আপীল বিভাগ)। এ বিভাগ প্রধান বিচারপতি ও হাইকোর্ট বিভাগের অন্যান্য বিচারপতিদের নিয়ে গঠিত।
মন্তব্যসমূহ