ভালো পাত্রী
কনের মূল্য, কনে-যৌতুক (ইসলামে মাহর, চীনা ভাষায় কাই লি (彩礼), প্রাচীন ভারতে কন্যা শুলকম), কনে-সম্পদ, বা কনের টোকেন হল অর্থ, সম্পত্তি বা বর বা তার দ্বারা প্রদত্ত সম্পদের অন্যান্য রূপ।
যে মহিলা বা মহিলার পরিবার তাকে বিয়ে করবে বা বিয়ে করতে চলেছে তাকে দেয়া হয়।
হুট করে আকাশ থেকে পরি নেমে আসেনা। তারা আমাদের চারপাশে ঘোরে।
আমরা যদি শৈশব থেকে মানুষের সাথে পুন:পুন: যোগাযোগ করি, একটি ভাগ করা সামাজিক ও পারিবারিক ইতিহাস থাকে আমাদের, তাহলে সম্ভাব্য ভবিষ্যত স্ত্রী খুঁজে পেতে ও তার পরিবারের সাথে একটি শক্তিশালী বন্ধন তৈরি করতে পারি।
কিন্তু এরেঞ্জেড ম্যারেজ যা সম্পূর্ণ অচেনা অজানা একজন মানুষের সাথে, তার পরিবারের সাথে মিথোসক্রিয়া, কঠিনই বটে।
তাই হয়তো ভালো পাত্র পাত্রী খোঁজা দুর্লভ হয়ে পড়ছে।
এখনো অসংখ্য ভালো পাত্রী আছে আমাদের সমাজে। বাস্তবে তাদের অনেকের পিতামাতার সাথে পরিচয় আছে আমার পেশার কারনে।
তাদের কন্যারা সুপাত্রী, ভদ্র, বিদুষী ও সুদর্শনা। রোগের কারণ খুঁজতে গিয়ে দেখি তারা হতাশায় ভুগছেন, কন্যাদের বিয়ে দিতে না পেরে।
বিয়ের আগে নৈতিকতা বোধ থেকে কন্যাদের সুপাহারায় রেখেছেন, প্রেমও করতে দেন নি এরা।
এখন তারা বিড়ম্বনায় পড়েছেন। বস্তুত অভিভাবকদের কষ্টে রেখে তাদের মানবিকতা সম্পন্ন কন্যারাও স্বার্থপরের মত বিয়ের পিঁড়িতে বসেননি স্বয়ং স্বয়ম্বরা সেজে।
বিয়ে কেন হচ্ছে না জানতে চাইলে বলেন, পাত্র পক্ষ কেউ " কন্যার বাপের বাড়ি আছে কিনা, " কেউ " চাকরিজীবী কন্যা" বেশি খোঁজেন। এসব না মিললে পাত্রী খাটো, শ্যামলা ইত্যাদি বলে কেটে পড়েন।
ভেবে দেখলাম, আমি অনেক পাত্রকে চিনি যাদের চাহিদাগুলোও উপরোক্ত বর্ণিত।
যেসব পাত্রের নিজ রোজগারে চলার ক্ষমতা নেই কিংবা যারা শ্বশুরের বাড়িকে স্ট্যাটাস ভেবে সম্বন্ধ করতে আসেন, তারা কখনোই ভালো পাত্রী খুঁজে পান না।
আজকালকার পাত্ররা গুছিয়ে বিয়ে করতে চান। কিন্তু আমার বিজ্ঞান শিক্ষক বলেছিলেন," গুছিয়ে বিয়ে নয়, বরং বিয়ে করে গোছাও। "
সেই গোছানোতেই সুখ।
ঘটা করে বিয়ের পাত্রী দেখার রেওয়াজ এখনো বিদ্যমান সমাজে। সে এক সার্কাস বটে।
বিয়ের সম্বন্ধে কালো মেয়েরা ভয়ানকভাবে অবজ্ঞার শিকার হচ্ছে। এখনো বিয়ের জন্য ফর্সা মেয়েই পরম আকাঙ্ক্ষিত!
কিন্তু পুরুষের সৌন্দর্য নিয়ে পাত্রীপক্ষের মাথাব্যথা নেই। সে লম্বা হলেই হলো, সেটাই দৈহিক সৌন্দর্যের মাপকাঠি।
পাত্রী চিকিৎসক, প্রকৌশলী যা-ই হোন না কেন, প্রথমত ‘সুন্দরী’ হতে হবে, এরপর ফর্সা ত্বক, কম-বয়সী, শিল্পপতির মেয়ে হলে ভালো হয়, ইত্যাদি।
দিন যত যাচ্ছে বিয়েটা তত কঠিন হয়ে যাচ্ছে। ২৫+ অবিবাহিত সুযোগ্য পাত্রী ঘরে ঘরে বসে আছে।
কারন ভালো যোগ্যতাসম্পন্ন পাত্রের খুব অভাব এদেশে! দোষটা কারো নয়। দোষ আমাদের চিন্তার, মানসিকতার, সামাজিকতার।
আমাদের মস্তিষ্ক আগে থেকে যখন কিছু জিনিস সত্য বা নিয়ামক বলে জানবে তখন নতুন কোন সত্য গ্রহণ করতে শিখবে না।
ভালো পাত্রী প্রচুর আছে সমাজে। শুধু নিজ প্রয়োজন মেটানোর স্বার্থ + ভালপাত্রী খুঁজলে পাবেন না। উন্মুক্ত মন নিয়ে খুঁজলে সত্যিকারের ভালো পাত্রী পাবেন।
ভাল পাত্রী না পাওয়ার কারন
১, পাত্র পরিবারের উচ্চতর প্রত্যাশা: বেশিরভাগ ছেলে এবং তাদের পরিবার একটি পাত্রী খুঁজেন না, তারা মানুষকে দেখাতে একটি ট্রফি খুঁজে মাত্র।
২, এখন তাদের বেশিরভাগই চায় চাকরিজীবী মেয়ে, যে অফিস থেকে এসে সুস্বাদু খাবার রান্নাও করবে। কারণ সে একজন মেয়ে।
৩, সে সুন্দর, ফর্সা এবং লম্বা হবে, পাত্র যাই হোক।
৪, ধর্ম যাই হোক না কেন, ছেলেপক্ষ কর্তৃক যৌতুক চাওয়া একটি সার্বজনীন উৎসব!
৫, পছন্দ না হলে, পাত্রী পক্ষ ছেলের চাকুরী, বেতন নিয়ে ও পাত্র পক্ষ মেয়ের গায়ের রং বা উচ্চতা নিয়ে, ফালতু অভিযোগ তুলে কেটে পড়ে।
অথচ আপনি একটি যদি কথোপকথনের সাথে বা একটি সুন্দর ডিনারের জন্য তার সাথে আলাপের সুযোগ পান তবে তার মাঝে আকর্ষণীয় অনেক কিছু খুঁজে পাবেন।
যেখানে আপনি কথা বলতে পারেন এবং একটি সম্পর্কের সম্ভাবনা অন্বেষণ করতে পারেন।
সবশেষে, বলবো, গত ত্রিশ বছরে যেখানে ছেলেদের শিক্ষা, বেতন এবং সামাজিক মর্যাদা স্থির গতিতে বেড়েছে, সেখানে সামাজিক পারিবারিক নিয়ম মেয়েদের ততটা শিক্ষা ও কর্মজীবনে মসৃন অগ্রগতি করতে পারেনি।
শিক্ষায় তারা স্কুল ও কলেজ জীবনে সফল হলেও উচ্চশিক্ষা ও চাকরি ক্ষেত্রে পারিবারিক সমর্থনের অভাবে অনেকেই পিছিয়ে গেছেন ।
বাংলাদেশি বধূ, তাসনিম জারা তার স্বপ্নের মানুষটির সাথে সহজভাবে বিয়ে করেছিলেন, তিনি তার বিয়ের দিনেও মেকআপ করেননি।
৭, বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে অতি জমকালো বিয়ে খুবই সাধারণ হয়ে উঠছে।
ইসলামিক প্রেক্ষাপটে এটি এমন কিছু যা আমাদের অত্যধিক ব্যয় করা উচিত নয়।
ইসলাম সরলতায় বিশ্বাস করে এবং আমাদেরকে সহজভাবে জীবনযাপন করতে, গরীবদের খাওয়ানো, এতিমদের সাহায্য করে আল্লাহর পথে ব্যয় করার নির্দেশ দেয়। কিন্তু সাংস্কৃতিক ও সামাজিক চাপের কারণে আমাদের বিয়েতে বেশি খরচ করা হচ্ছে।
এখানে তার দিক থেকে কিছু অনুপ্রেরণামূলক শব্দ রয়েছে, যা বিশ্বকে আন্দোলিত করেছে এবং লোকেরা তার সরলতায় স্তম্ভিত হয়েছে।
তার বিয়েতে মেকআপ না পরার এবং গয়না না পরার সিদ্ধান্তের কারণে। তাসনিম জারা-এর মতো গল্প এবং মানুষ খুঁজে পাওয়া কঠিন, তাসনিম জারা সেইসব মেয়েদের মধ্যে একজন যারা প্রমাণ করেছেন যে কিছুই অসম্ভব নয়, তিনি মানুষকে দেখিয়েছেন মুসলিম বিয়ে কেমন হওয়া উচিত।
আমরা দম্পতির ভবিষ্যত জীবনের জন্য শুভকামনা জানাই।
আমি কিভাবে একটি ভাল স্ত্রী নির্বাচন করব?
১০টি জিনিস একটি স্ত্রীর মধ্যে সন্ধান করুন:
- উন্মুক্ত মনের। ...
- আকর্ষনীয়। ...
- বুদ্ধিমত্তা ও শিক্ষার স্তর নিজের মতোই। ...
- শ্বশুরবাড়ি যা নারীকে আলাদা সম্মান দেয়। ...
- বেশি নাটুকে নয়। ...
- আপনারা উভয় কখন কতটি সন্তান চান, ...
- বাচ্চা হওয়ার পর সে কাজ করবে কিনা তা নিয়ে আপনারা দুজনেই সম্মত আছেন। ...এবং
- অবশ্যই আর্থিক সামঞ্জস্য।
ভালো পাত্রীর গুণাবলী
এখানে কিছু গুণাবলী রয়েছে যা আমাদের সমাজ একজন মহিলার কাছ থেকে বিবাহের যোগ্য হওয়ার প্রত্যাশা করে যা নীচে উল্লেখ করা হয়েছে।
- তাকে অবশ্যই একটি কুমারী হতে হবে
- রান্না করা বাধ্যতামূলক এবং –অনেকে সর্বোপরি পুত্রবধূ নয় একজন পূর্ণ সময়ের "দাসী" খুঁজছেন
- বন্ধুর চেনাশোনাতে শুধুমাত্র নারীদের থাকতে হবে, কোন পুরুষ বন্ধু থাকবে না।
- অবশ্যই মর্যাদাপূর্ণ প্রতিষ্ঠান থেকে উচ্চ শিক্ষিত হতে হবে, কিন্তু বিয়ের পরে কোনো উচ্চাকাঙ্ক্ষা নেই। শুধু সন্তান ধারণ করা আর ঘর সামলানো।
- নামাজ এবং "রোজা" (প্রার্থনা) অবশ্যই বিয়ের আগে শেখাতে হবে, বিয়ের পরে অবশ্যই
- অবশ্যই পুরো পরিবারের জন্য এককভাবে খাবার প্রস্তুত করতে এবং পরিবেশন করতে ইচ্ছুক হতে হবে এবং সবাই শেষ করার পরেই তাকে রাতের খাবার খেতে হবে
- পেইন্টিং, কারুশিল্প, রান্না, বাগান করা, শিল্প, বুনন হল মহিলাদের মতো শখ যা আপনাকে অবশ্যই অনুসরণ করতে হবে, অন্য কিছু পরিবারকে বদনাম করবে
- একা কিংবা সন্ধ্যার পর বাড়ি থেকে বের হবে না
- বিয়ের পর শুধুমাত্র "সালোয়ার" এবং "শাড়ি" পরতে পারবেন। পশ্চিমা পোশাক অনুমোদিত নয়
- পুরো পরিবারের মঙ্গলের জন্য তাকে অবশ্যই “নিজের শখ ত্যাগ করতে ইচ্ছুক হতে হবে
- আপনি যদি আপনার প্রথম রাতে রক্তপাত করেন তবে এটিই কুমারীত্বের আসল পরীক্ষা যা আপনি পাস করেছেন
এখন যেহেতু সে উপরের সমস্ত মাপকাঠিতে মাপসই করে ফেলেছে এবং নিজেকে তৈরী করে ফেলেছে তা প্রমাণ করে তারপরে বরের সাথে দেখা করার দিন আসে (তার পরিবার আগে! লোকটির সাথে সরাসরি দেখা করা তেমন গ্রহণযোগ্য নয়!)।
✌️ভার্জিন বা কুমারী মেয়ে চেনার উপায় কী ⁉️👉
ভালো পাত্রী পাবো কিভাবে?
একজোড়া জুতো কিনতে গেলেও, মানুষ সেটার সৌন্দর্যের সাথে কতদিন টিকবে, পায়ে মানাবে কিনা, সেগুলোও দেখেন। তাই পাত্রী খুঁজতে এর ব্যতিক্রম হয়না। কিন্তু বিবাহ বিচ্ছেদ ও দাম্পত্য কলহ বেড়েই চলেছে।
১,প্রথমেই নিজেকে প্রশ্ন করুন প্রেম করে নাকি সাজানো বিয়ে করবেন ? এটি আপনার জন্য প্রথম প্রশ্ন যা প্রথমেই মনে আসতে পারে। আপনি কি সাজানো বা প্রেম বিবাহের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
আপনি যদি প্রেমের বিবাহের পরিকল্পনা করে থাকেন তবে এই টিপসগুলি আপনার জন্য কাজ করে। আর আপনি যদি অ্যারেঞ্জড ম্যারেজ করতে যাচ্ছেন, তাহলে পাত্রী খোজা আপনার জন্য আরও কঠিন হবে।
২, পাত্রী অনুসন্ধান করার জন্য আপনার পছন্দ সমাজের কোন আর্থিক শ্রেণী (যেমন মিডল ক্লাস ) সঠিকভাবে জেনে শুরু করুন।
আপনি সমাজে প্রচুর বিকল্প পেতে পারেন।
আপনি যদি নিজ আর্থিক শ্রেণীর বাইরে বিস্তৃত বর্ণালী থেকে অনুসন্ধান করেন তবে আপনার জীবনসঙ্গী হিসাবে আপনার সেরা একজনকে নির্বাচন করা ভয়ঙ্কর হতে পারে।
এটি আপনাকে সঠিক সম্ভাব্য বর এবং কনে প্রদান করবে যেখান থেকে আপনি সেরা বাছাই করতে পারেন।
নিশ্চিত করুন যে আপনি সেই ব্যক্তির জীবন, পারিবারিক ব্যাকগ্রাউন্ড এবং স্ট্যাটাসও ক্রস-চেক করেছেন।
কখনোই মধ্যবিত্ত ঘরের সন্তান হয়ে উচ্চ বিত্তের কনে পছন্দ করতে যাবেন না, এরেঞ্জ ম্যারেজে।
আপনাকে সামনে তারা সম্মান করলেও আপনার পরিবারের সদস্যদের কে হেয় করবে। আপনাকে তাদের থেকে বিচ্ছিন্ন করার চেষ্টা করবে।
৩, দেখাদেখির জন্যে। আপনার কোন কালার পছন্দ ইত্যাদি প্রশ্ন না করে নিচে দেওয়া প্রয়োজনীয় প্রশ্নগুলো পড়ুন। ব্যক্তির প্রোফাইল সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করুন। পছন্দ এবং অপছন্দ, সামগ্রিক ব্যক্তি স্বার্থ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করুন।
পারিপার্শ্বিক অবস্থা সম্পর্কে ধারণা পেতে পরিবার, বন্ধুবান্ধব এবং আত্মীয়দের সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করুন। মূল্যবোধ, নৈতিকতা, সংস্কৃতি এবং জীবন সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করুন, সামান্য দার্শনিক হন।
এই জাতীয় জিনিসগুলি ব্যক্তির আসল প্রকৃতি জানতে সহায়তা করে। জিনিসগুলি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করার সময় তাদের মনোভাব এবং আচরণ পরীক্ষা করতে ভুলবেন না।
আপনি যার সাথে সাক্ষাত করছেন সে আপনার প্রতি সত্যিকারের আগ্রহী ছিলেন কি না তা নিশ্চিত করুন।
উপরের বিষয় গুলো ই আপনার ভবিষ্যৎ নির্ধারন করবে। একজন শিক্ষানুরাগী ও ভবিষ্যৎ শ্বশুর শাশুড়ি সম্পর্কে পজিটিভ মেয়েই আপনার জন্যে সেরা।
সেই সাথে নিজের শিক্ষাগত যোগ্যতা, চাকরি, পারিবারিক পটভূমি, বেতন, অবস্থান, চেহারা যেমন উচ্চতা, ওজন ইত্যাদি, মূল্যবোধ যেমন মধ্যপন্থী, ঐতিহ্যবাহী বা উদার, ধূমপান, মদ্যপানের মতো অভ্যাস, সামাজিক অবস্থান, সম্পর্কে তাকে জানাতে ভুলবেন না।
৪, পারিবারিক পটভূমি এবং অবস্থা পরীক্ষা করুন এবং তুলনা করুন। এটি অযৌক্তিক হতে পারে তবে আসলে, এটি নেওয়া দরকার কারণ এটি আপনার দীর্ঘজীবন সম্পর্ক।
আপনার এত কিছু করার দরকার নেই, উভয় পরিবারের সদস্যরা দেখা করতে পারে এবং তাদের পটভূমি, অবস্থা ইত্যাদি সম্পর্কে একে অপরকে জানাতে পারে। এটি আপনাকে আপনার জীবনে স্বচ্ছ সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করবে।
৫, অভিজ্ঞতা, সেটা প্রেম বা বিয়ে নিয়ে তার অতীত অভিজ্ঞতা ছিল কিনা জিজ্ঞাসাটা এখানেই সেরে নিতে পারেন। থাকলেও সেটা আপনার জন্যে তুলনীয় বা সহ্যনীয় কিনা সেটাও বিবেচনা করুন।
৬, সামাজিক নিরাপত্তা, সেটা নিয়েও ভাবুন। যদি আপনার আর্থিক অবস্থা দুর্বল হয় ও স্ত্রী চাকুরী করতে ইচ্ছুক হয়, তবে সেটা সামাজিক নিরাপত্তা এনে দেবে সংসারে।
হরমোনের ভারসাম্যহীনতা কেন হয়⁉️👉
মন্তব্যসমূহ